গার্ডিয়ান হেলথ্ কেয়ার কোম্পানীর “রুমি গার্ড” পাওডার সম্পর্কিত প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি, মোঃ জাহিদুর রহমান তারিক, ০৭ এপ্রিল, ২০১৮ (বিডি ক্রাইম নিউজ ২৪) : বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় ও মিডিয়ায় ঝিনাইদহে গরু মোটা তাঁজা করণ “রুমি গার্ড পাউডারের (রিমিক্স) প্যাকেটে কাঠ, চাউল ও ধানের গুড়া মিলেছে” শিরনামে যে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে সে সংবাদের প্রতিবাদ করেছেন ঢাকার গার্ডিয়ান হেলথ্ কেয়ার কোম্পানীর ব্রান্ড মার্কেটিং ম্যানেজার সুজিত কুমার বিশ্বাস।
তাঁর লিখিত প্রতিবাদে বলেন, আমরা গার্ডিয়ান হেলথ্ কেয়ার কোম্পানীর পক্ষ থেকে ঝিনাইদহে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ হিসাবে ব্যক্ত করিতেছি যে, গত ইং ২,৩ ও ৪ এপ্রিল/২০১৮ তারিখ বিডি ক্রাইম নিউজ ২৪, দৈনিক কালান্তর, দৈনিক মাথাভাঙ্গা, নবচিত্র, লোকসমাজ, সময়ের দিগন্ত সহ বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় ও মিডিয়ায় ঝিনাইদহে গরু করণ “রুমি গার্ড পাউডারের (রিমিক্স) প্যাকেটে কাঠ, চাউল ও ধানের গুড়া মিলেছে” শিরনামে যে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে গার্ডিয়ান হেলথ্ কেয়ার কোম্পানীর পক্ষ থেকে আমি ব্রান্ড মার্কেটিং ম্যানেজার সুজিত কুমার বিশ্বাস সহ কোম্পানীর কর্মকর্তাগণ উক্ত ভিত্তিহীন সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ লিখিত ভাবে জ্ঞাপন করছি।
রুমি গার্ড পাউডারের কেমিক্যাল ও কাঁচামাল সম্পূর্ণ জার্মান থেকে আমদানী করা হয় এবং পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ট কাঁচামাল হিসাবে পরিচিত যা পশুর পরিপাক তন্ত্রের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সর্বোচ্চ কার্যকরী। রুমি গার্ড প্যাকেটে কাঠ, চাউল ও ধানের গুড়া থাকা সম্পূর্ণ অকল্পনীয়। খামারীগণ কিছু অসাধু লোকের কথায় এরুপ সংবাদ প্রচারে বাধ্য হইয়াছেন বলে আমরা মনে করি। উক্ত সংবাদ প্রকাশে কোম্পানীর সুনামের ক্ষতি হইতে পারে। বিধায় আমরা উক্ত প্রকাশিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাইতেছি। আসলে উক্ত পাউডার ল্যাবে পরীক্ষা নিরিক্ষা ছাড়াই এরুপ মিথ্যা সংবাদ প্রকাশিত হইয়াছে যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
রুমি গার্ড রিমিক্স পাউডারের প্যাকেট মুলত: নতুন ও পুরাতন দুটি প্যাকেটই বাজারে বিদ্যমান আছে। সাদা পুরাতন প্যাকেট আর বাদামী রঙ এর প্যাকেটটি নতুন হিসাবে বাজারে যথেষ্ট পরিমান মজুদ আছে। এই দু’রকমের প্যাকেটই গার্ডিয়ান হেলথ্ কেয়ার কোম্পানীর ব্রান্ড। এই দু’রকমের প্যাকেট নিয়ে বিভ্রান্তি হবার কিছুই নেই। তা’ছাড়া রুমি গার্ড রিমিক্স পাউডারের গুনগত মান হিসাবে যেকোন কোম্পানির তুলনায় বাংলাদেশে সবার শীর্ষে রয়েছে। বাংলাদেশের খামারী, পশু ডাক্তার ও সাংবাদিকদের বিভ্রান্তিতে না পড়ার অনুরোধ রইলো।