নোবিপ্রবি ও সোনালী ব্যাংক পিএলসির মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত
অনুষ্ঠানে নোবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম বলেন, আজকের সোনালী ব্যাংক পিএলসির সাথে নোবিপ্রবির এই চুক্তির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সহজ পদ্ধতিতে তাদের ভর্তি ফি ও সেমিস্টার ফিসহ বিভিন্ন ফি-বেতন প্রদান করতে পারবে। আমি মনে করি, এই চুক্তির মাধ্যমে সোনালী ব্যাংকের সাথে নোবিপ্রবির সম্পর্ক উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে ও জোরদার হবে। এ চুক্তি স্বাক্ষরের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অঙ্গীকার করেছিলেন, যা এখন দৃশ্যমান। তিনি ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের পদক্ষেপ নিয়েছেন। আমরা সেই পথেই এগিয়ে যাচ্ছি। বর্তমান সরকার কাগজবিহীন অর্থনীতিকে গুরুত্ব দিচ্ছে। আজকের এই চুক্তির মাধ্যমে কাগজবিহীন অর্থনীতির পথে আরও এক ধাপ এগোল নোবিপ্রবি। সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের যাবতীয় চার্জ বা ফি প্রদান করতে হতো কাগজের মাধ্যমে যা ছিল সময়সাপেক্ষ। এই চুক্তির মাধ্যমে অনলাইনে সকল প্রকার ফি প্রদান করতে পারবে শিক্ষার্থীরা। আজকের এই আয়োজনের সফলতা কামনা করছি। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
সোনালী ব্যাংক পিএলসির নোয়াখালী শাখার জেনারেল ম্যানেজার মোঃ শাহজাহান। বলেন, সোনালী ব্যাংক ডিজিটাল বাংলাদেশ তথা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। ব্যাংকিং সেবাগুলোকে কীভাবে আরও ডিজিটালাইজ করা যায় এবং গ্রাহকবান্ধব করা যায় সে লক্ষ্যে কাজ করছে। তারই ধারাবাহিকতায় আমরা প্রণয়ন করেছি সোনালী পেমেন্ট গেটওয়ে। এই গেটওয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা খুব সহজেই ভর্তি ফি, সেমিস্টার ফি ইত্যাদি প্রদান করতে পারবে। আজ সোনালী ব্যংক এবং নোবিপ্রবির মধ্যে যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে তাতে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। সকলকে ধন্যবাদ। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।